কারেন্ট বিল বের করার নিয়ম-সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

কারেন্ট বিল বের করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন কিভাবে কারেন্ট বিল ইউনিট দেখে শুনে এবং বুঝে পরিশোধ করতে হয়। আপনি কিভাবে বুঝবেন আপনার মিটার থেকে ইউনিট চুরি করে নিচ্ছে এবং বেশি ইউনিট ধরাচ্ছে।

কারেন্ট বিল বের করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন বিল বের করবেন কিভাবে এবং কিভাবে সঠিক নিয়মে বিল দিতে হয় তা নিয়ে আজ সম্পূর্ণ তথ্য আপনাদের মাঝে ব্যাখ্যা করব চলুন জেনে নি।

পেজ সূচি পত্রঃ কারেন্ট বিল বের করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

কারেন্ট বিল বের করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

কারেন্ট বিল বের করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত হলো আমি জানি বর্তমানে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ ব্যবহারের পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে। হলে মাস শেষে কারেন্ট বিল কত আসবে তা জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। অনেকেই ঠিকভাবে জানে না কিভাবে বিদ্যুৎ বিল হিসেবে করা হয় আমরা ব্যাখ্যা করব কিভাবে বিদ্যুৎ বিল হিসাব করতে হয়।

কারেন্ট বিল বের করার নিয়ম বিদ্যুৎ বিল কিভাবে কাজ করে বিদ্যুৎ সরবরাহ কারী প্রতিষ্ঠান যেমন পল্লী বিদ্যুৎ ডেসকো ডিপিডিসি ইত্যাদি প্রতিমাসে একটি নির্দিষ্ট ইউনিট অনুযায়ী বিদ্যুৎ খরচ হিসেব করে। এই ইউনিটকে বলা হয় কিলোওয়াট আওয়ার আপনি যত বেশি ইউনিট ব্যবহার করবেন আপনার বিল ততই বেশি আসবে ইউনিট অনুযায়ী যোগ তিন পুরো বীর সঠিক নিয়মে ব্যাখ্যা করতে পারবেন ।

বিদ্যুৎ বিল উন্নত যে মূল নির্ধারিত ভাবে আপনি ব্যবহার করবেন ঠিক তেমনভাবে ইউনিট শো করবে যেমন কিছু কিছু নির্দিষ্ট জিনিস ব্যবহার করার মাধ্যমে আমাদেরকে এক্সট্রা ভাবে বিল দিতে হয় ভারী কিছু জিনিস চালিয়ে ব্যবহার করতে চাইলে যেমন অন্য কিছু নির্দিষ্টভাবে ইতনিত জিনিস ব্যবহার মাধ্যমে ইউনিট এবং বিদ্যুৎ বিল বেশি আসে এমন কিছু জিনিস আছে।

আরো পড়ুনঃ কিভাবে নতুন বাড়িতে মিটার লাগাবেন

কারেন্ট বিল সঠিকভাবে বের করতে হলে এর সহজ  পদ্ধতি অবলম্বন করে এটি নিষেধ নিকাশ করে বিদ্যুৎ বিল্ডের সঠিক পরিমাণ নির্দিষ্টভাবে আপনাকে বের করে নিতে হবে অনেকেই আবার সঠিক নিয়মে বের করতে পারেন না এবং ইউনিট অনুযায়ী বিল বেশি ব্যাখ্যা করে থাকেন আপনিও জানবেন কেন আপনার বিল অনেকটাই বেশি হয় সঠিক নিয়মে বিদ্যুৎ বিল বের করার।

বাসার বিভিন্ন যন্ত্রপাতি কত ইউনিট বিদ্যুৎ খরচ করে আপনি কি জানেন বাসায় যেমন বিভিন্ন বিষয়ে আপনারা অনেক যন্ত্রপাতি এক্সট্রা হবে কারেন্টে রেখে দেন যেমন কি এইগুলোতে আপনার বিদ্যুৎ অনেকটাই খরচ করে ইউনিট বেশি উঠে  আপনার ইউনিটটা বেশি উঠেবে না এমন কিছু নির্দিষ্ট ভাবে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করে চললে আপনার ইউনিট কখনোই বেশি উঠবে না।

ইউনিট কিভাবে হিসাব করবেন

ইউনিট কিভাবে হিসাব করতে হবে প্রতিটি বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির পাওয়ার রেডিং দেওয়ার থাকে যেমন ১২০০ ওয়াট এই রেডিং থেকে আপনি জানতে পারবেন প্রতি ঘন্টায় মন যন্ত্রটি কত ইউনিট খরচ করছে। উদাহরণ রূপ ১২০০ ওয়াট ১.২ কিলোওয়াট যদি এটি পাঁচ ঘন্টা চলে তবে ইউনিট = ১.২ + ৫+৬ কিলোওয়াট বিদ্যুৎ বিল সহজভাবে হিসাব করতে পারবে।

বিদ্যুৎ বিল এর ইউনিট হিসাব করার পদ্ধতি খুবই সহজ ইউনিট কি এবং কিভাবে হিসাব করবেন চলুন তা খুব ভালোভাবে আপনারা দেখবেন এবং কিভাবে হিসাব করতে হয় ১ ইউনিট =১ কিলোওয়াট আওয়ার অর্থাৎ যদি আপনি ১ কিলোওয়াট ক্ষমতা যেমন ১০০০ওয়াট একটি যন্ত্র এক ঘণ্টা ব্যবহার করেন তাহলে আপনি এক ইউনিট খরচ করলেন মনে করবেন।

আপনি যদি ১০০ ওয়ার্ডের একটি বাল্ব প্রতিদিন নিয়মিত পাঁচ ঘন্টা চালান এবং মাসে ৩০ দিন ব্যবহার করে থাকেন তাহলে আপনার বিল আসবে ইউনিট পরিমাণ হিসাব অনুসরণ করে আপনার নির্ধারিত ইউনিট চেক করে ভাগ দিয়ে আপনার বিল হিসাব করা হবে অর্থাৎ মাসে ১৫ ইউনিট বিদ্যুৎ খরচ হবে যদি আপনি এটি কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম কারণ অনুযায়ী কম খরচা ব্যবহার করে থাকেন।

ইউনিট হিসাবের সূত্র যে কোন ইলেকট্রনিক যন্ত্রের বিদ্যুৎ খরচের হিসাব করতে হলে আপনাকে নিচের সূত্রটি ব্যবহার করতে হবে যেমন

ওয়ার্ড যন্ত্রটির বিদ্যুৎ ক্ষমতা

ঘন্টা প্রতিদিন কত ঘন্টা চালান

দিন মাসে কত দিন চালান

ধরি আপনি প্রতিদিন ৫ ঘন্টা ১০০ ওয়ার্ডের একটি ফ্যান চালান অর্থাৎ মাসে এই ফ্যানের জন্য আপনাকে ১৫ ইউনিট বিদ্যুট খরচ করতে হবে। বাংলাদেশে অনেক বিদ্যুৎ বিলে জালিয়াতি এবং বিদ্যুৎ বিলে ইউনিট চুরি করার সম্ভাবনা অনেকটাই হিসাবে বেশি ধারণা দিয়ে থাকেন বিদ্যুৎ বিল সাধারণত ইউনিট অনুযায়ী ধাপে ধাপে হিসাব করা হয়।

কিভাবে অনলাইনে বিদ্যুৎ বিল চেক করবেন

কিভাবে অনলাইনে বিদ্যুৎ বিল চেক করবেন তা চলুন বিস্তারিত জেনে নিন আমরা অনেকেই অনলাইনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিল বের করে নেওয়ার স্বপ্ন দেখে থাকে অনেকেই আবার জানিনা এবং অনেকে জানান অজানার ভাবে মাঝে আজকে আমরা এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করব কিভাবে সঠিক নিয়মে অনলাইনে বিদ্যুৎ বিল চেক করব নিয়ত যদি না করে চলুন বিস্তারিত দেখেন।

অনলাইনে বিদ্যুৎ বিল চেক করা দেখুন খুব সহজ আপনি বাংলাদেশে যেকোনো বিদ্যুৎ কোম্পানির ( DESCO,DPDC,Palli Bidyut NESCO,WZPDCL) এই সবগুলো কোম্পানির মাধ্যমে বিল ঘরে বসে অনলাইনে দেখিয়ে নিতে পারেন দেখে শুনে এদের কোম্পানির গুলোর ওয়েবসাইটে গিয়ে এদের সাথে বিলের হিসাব-নিকাশ কমপ্লিট করতে পারে।

আপনি চাইলে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে বিল পরিশোধ করতে পারবেন প্রতিটি কোম্পানির নির্দিষ্ট অফিশিয়াল ওয়েবসাইট রয়েছে আপনি চাইলে তাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে আইডি নাম্বার বা মিটার নাম্বার দিয়ে চেক অপশন এ গিয়ে ক্লিক করে বিল দেখতে পারবেন এবং বিল পরিশোধ করতে পারবে আপনার মিটার নাম্বার এবং আইডির নাম্বার সঠিক নিয়ম অনুযায়ী প্রবেশ করাতে হবে।

মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিল চেক করার নিয়ম তাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে তাদের অ্যাপ ডাউনলোড করবেন তাদের চেয়ে কোম্পানির বিদ্যুৎ আপনি ব্যবহার করছেন তাদের অ্যাপস ডাউনলোড করবেন এরপর অ্যাপস লগইন করে খুব সহজেই মাছ শীত বিল ইউনিট ও ব্যালেন্স দেখতে পারবেন এবং তাদের সাথে কোন নির্দিষ্ট পরামর্শ করতে পারবে।

বিকাশ ও নগর থেকে বিদ্যুৎ বিল চেক করার নিয়ম তাদের কোম্পানির ইফেক্ট সিলেক্ট করে তাদের কোম্পানির নাম ও আইডির দিয়ে সহজেই দিনচে খুব পেমেন্ট করতে পারবেন এবং এসএমএস এর মাধ্যমে কিছু কোম্পানিতে বিল দিতে পারবেন যেমন DPDC এর ক্ষেত্রে কাস্টমার আইডি লিখে ২৬ ৯৬৯ এই নম্বরে পাঠিয়ে দিন তথ্য জানতে পারবেন।

মোবাইল অ্যাপে বিদ্যুৎ বিল দেখার উপায় 

মোবাইল অ্যাপে বিদ্যুৎ বিল দেখার উপায় হলো আপনার নির্দিষ্ট ভাবে নির্ধারণ করতে হবে যে আপনি কোন কোম্পানির বিদ্যুৎ ব্যবহার করছেন তা না হলে আপনি বিল পেমেন্ট করতে পারবেন না মোবাইলের মাধ্যমে কেননা মোবাইলে আপনাকে সেই কোম্পানির নির্দিষ্ট তথ্য দিয়ে আবেদন করে তারপর বিল পাঠাতে হবে দেখতে পারবেন।

বাংলাদেশে প্রধান বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানিগুলো হল।DPDC 

DESCO

BREB

WZPDCL

BPDB

আপনার মোবাইলে অ্যাপ ডাউনলোড করুন আপনার কোম্পানির অফিসিয়াল অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোর বা স্টোর থেকে ডাউনলোড করে নিন।

DESCO

BREB

WZPDCL

BPDB

হ্যাপি অ্যাকাউন্ট তৈরি বা লগইন করুন মোবাইল নাম্বার গ্রাহক নাম্বার বা মিটার নাম্বার দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে কেননা আপনি একটি মিটারের ক্ষেত্রে ব্যবহার করবেন এজন্য সমস্ত তথ্য আপনাকে মিটার অনুযায়ী দিতে হবে একবার অ্যাকাউন্ট তৈরি হলে আপনি খুব সহজেই লগইন করতে পারবেন আর পরবর্তীতে আপনাকে নতুন করে একাউন্ট খুলতে হবে না।

কেননা আপনার একাউন্টে অলরেডি খোলা থাকবে বিদ্যুৎ বিল দেখতে পারবেন আপনি অসাধারণ তো বিল বাই ইনফরমেশন হিস্টরি নামে অপশন থাকে সেখানে আপনি দেখতে পারবেন কিছু নির্দিষ্ট তথ্য দেওয়া আছে যেমন যেসব তথ্য গুলো আপনার প্রয়োজনীয় কাজে ব্যবহৃত সাথে প্রয়োজনীয় হয় এর নির্দিষ্ট কিছু তথ্য গুছিয়ে নিচ্ছি বর্ণনা করা হলো।

চলতি মাসের বিল

আগের মাসের বিল

 ইউনিট খরচ

আরো পড়ুনঃ কিভাবে পুরো বাড়ি বিদ্যুৎ লাগাবেন

প্রেমেন্ট স্টারস অনেক অ্যাপ এ সরাসরি বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করার সুবিধা আছে যেমন বিকাশ নগদ রকেট বা কার্ড ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে পারবেন এমন কিছু নির্দিষ্ট অ্যাপস রয়েছে তাদের ভিতর কে আপনি এসব তথ্য প্রদান করে তাদের বিদ্যুৎ বিল খুব সহজেই আপনি প্রদান করতে পারবে সঠিক নিয়মে বিল পেমেন্ট করার প্রতিক্রিয়া রয়েছে এটি ব্যবহার করতে পারবেন।

কারেন্ট বিল কমানোর ১০ টি কার্যকারী টিপস

কারেন্ট বিল কমানোর ১০ টি কার্যকারী টিপস হল বর্তমানে বিদ্যুৎ বিল অনেক পরিবারের জন্য এক বড় চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাড়ীর অপ্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ খরচ একটু একটু করে মাস শেষে বিশাল বিল হয়ে দাঁড়ায়। তাই কিছু সহজ কিন্তু কার্যকারী পদ্ধতি মেনে চললে আপনি সহজেই মাসিক কারেন্ট বিল অনেকটাই কমিয়ে ফেলতে পারেন চলুন জেনে নেই কেমন ১০টি কার্যকারী টিপস।

১, এনার্জি সেভার লাইট ব্যবহার করুন।

সাধারণত বাল্বের পরিবর্তনে LED বা CFL লাইট ব্যবহার করলে বিদ্যুৎ খরচ অনেক কমে যায়।য়

২, অপ্রয়োজনীয় লাইট ও ফ্যান বন্ধ রাখুন।

যেখানে প্রয়োজন নেই সেখানে লাইট ফ্যান বা অন্য কোন বৈদ্যুতিক যন্ত্র চালু রাখবেন না।

৩, সঠিকভাবে ফ্রিজ ব্যবহার করুন

ফ্রিজ বারবার খোলা এবং অতিরিক্ত ঠান্ডা রাখলে বিদ্যুৎ খরচ বেড়ে যায়। ফ্রিজ টি নিয়মিত পরিষ্কার করুন ও দরজা ঠিকমত বন্ধ রাখুন।

৪, টিভি ও চার্জার স্ট্যান্ডা বাই মুডে না রেখে বন্ধ করুন

টিভি চার্জার বা অন্য যন্ত্র স্ট্যান্ডা বাই থাকলেও বিদ্যুৎ খরচ করে ব্যবহার শেষে পুরোপুরি বন্ধ করে দিন।

৫, এনার্জি ইফিসিয়েন্ট যন্ত্রপাতি ব্যবহার করুন

৫ স্টার রেডিংযুক্ত ফ্রিজ এসি ওয়াশিং মেশিন ইত্যাদি ব্যবহার করলে বিদ্যুৎ খরচ অনেক কমে যায়।

৬, সরাসরি সজ্যালোক ব্যবহার করুন

দিনের বেলা ঘরের জানালা খোলা রাখুন যেন প্রাকৃতিক আলো ব্যবহার করা যায় এতে দ্বীনের আলোয় লাইট জ্বালাতে হবে না।

৭, ওয়াশিং মেশিন একসাথে অনেক কাপড় শুকিয়ে চালান

ছোট ছোট লোডে একাধিকবার চালানোর চেয়ে একসাথে কাপড় ধুয়ে বিদ্যুৎ সঞ্চয় করুন।

৮, পাখা ও এসি একসাথে চালাবেন না

অনেক সময় অনেকে একই সাথে পাখা ও এসি চালান এতে বেশি বিদ্যুৎ খরচ হয় এসি চালালে দরজা জানালা বন্ধ রাখুন।

৯, সোলার প্যানেল ব্যবহার বিবেচনা করুন

ঘরের ছাদে ছোটখাটো সোলার সিস্টেম বসালে দীর্ঘ মেয়াদে কারেন্ট বিল অনেক কমে যাবে।

১০, মাসিক ইউনিট চেক করুন এবং লক্ষ্য রাখুন

প্রতিমাসে মিটারের রিডিং দেখে বুঝুন কত ইউনিট খরচ হচ্ছে যেখানে খরচ বেশি সেখানে পরিবর্তন আনুন।

বিদ্যুৎ সঞ্চয় শুধু টাকা বাঁচাই না বরং পরিবেশ রক্ষার দিক থেকেও এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটু সচেতন হলেই আপনি খুব সহজেই মাসিক কারেন্ট বিল অনেকটা কমিয়ে ফেলতে পারে এই টিপসগুলো আপনারা যদি মেনে চলতে পারেন তাহলে আপনি নিজের জন্য যেমন লাভবান হবেন তেমনি দে সো পৃথিবীকে আপনি প্রাপ্তবিকভাবে অবলম্বন করতে পারবেন।

প্রিপেইড মিটার এবং পোস্টপেইড মিটারের পার্থক্য কি

প্রিপেইড মিটার এবং পোস্টপেইড মিটারের মধ্যে মূলত পার্থক্য হল বিল দেওয়ার সময় ও পদ্ধতি চালু রয়েছে প্রিপেইড মিটার ও পোস্টপেইড মিটার এই দুই ধরনের মিটারের মধ্যে বেশ কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে যা একজন গ্রাহকের অভিজ্ঞতা ও খরচ ব্যবস্থাপনাকে প্রভাবিত করে এখানে আমরা বিস্তারিতভাবে এই দুই প্রকার মিটার নিয়ে আলোচনা করব যাতে আপনি সহজেই বুঝতে পারেন।

প্রিপেইড মিটার -

১,আগে টাকা পরে ব্যবহার

প্রিপেইড মিটারে আপনাকে আগে টাকার রিচার্জ করতে হয় তারপর সেই টাকার বিপরীতে বিদ্যুৎ ব্যবহার করতে পারেন মোবাইলের প্রিপেইড সিস্টেমের মতোই কাজ করে যেমন টাকা না থাকলে মোবাইলে কথা বলা যায় না ঠিক তেমনি কারেন্টে মিটারের ভিতরে টাকা না থাকলেও আপনি কারেন্ট পাবেন না।

২, রিচার্জ না থাকলে বিদ্যুৎ বন্ধ

যদি ব্যালেন্স শেষ হয়ে যায় তাহলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিদ্যুৎ বন্ধ হয়ে যায় পুনরায় রিচার্জ না করা পর্যন্ত বিদ্যুৎ চালু হয় না।

৩, খরচ নিমন্ত্রণ সহজ 

আপনি চাইলে দৈনিক বা মাসিক ভাইয়ের সীমা নির্ধারণ করতে পারেন খরচ কত হচ্ছে তাও মিটারে সরাসরি দেখা যায়।

৪, মিল না হওয়ার সুবিধা

মাস শেষে বিল আসে না আগেই টাকা দিয়ে রাখায় কোন বকেয়া থাকে না।

৫, ব্যালেন্স কাটা যায় অন্যান্য চার্জ

বা জরিমানা থাকলে তা রিচার্জ এর ব্যালেন্স থেকেই কেটে নেয়।

পোস্টপেইড মিটার

১, আগে ব্যবহার করে বিল পরিশোধ

পোস্টপেইড ব্যবস্থায় আপনি আগে বিদ্যুৎ ব্যবহার করেন মাস শেষে সেই ব্যবহার অনুযায়ী বিল পরিশোধ করেন।

২, মাসিক বিল আসে

বিদ্যুৎ অফিস থেকে প্রতি মাসে ইউনিট মেপে বিল দেওয়া হয় নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বিল পরিশোধ করতে হয়।

৩,খরচের উপর নিমন্ত্রণ কঠিন

আপনি মাসের মাঝখানে ঠিক বুঝতে পারেন না কত ইউনিট খরচ হয়েছে এতে বাজেট করা একটু কঠিন হয়।

৪, বকিয়ার সম্ভাবনা থাকে 

সময় মত বিল না দিলে বকেয়া জমে যায় কখনো জরিবো না হতে পারে।

৫, মানবিক সহায়নুভূতির সুযোগ বেশি।

পোস্টপেইড মিটারে অনেক সময় বিল পরিশোধে দেরি হলেও সাথে সাথে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয় না কিছু সময় বাস সুযোগ পাওয়া যায়।

আরো পড়ুনঃ একটি মিটারের দাম কত হতে পারে

প্রিপেইড ও পোস্টপেইড মিটারে নিজস্ব সুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে। তবে আধুনিক সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে অনেকেই প্রিপেইড মিটারের দিকে জোকছেন কারণ এতে খরচের ওপর নিমন্ত্রণ সস্তা এবং ঝামেলা কম অন্যদিকে যারা অনেক বছর ধরে একটি অভ্যাস তো তাদের জন্য পোস্ট পেইড ব্যবস্থা ও এখন কার্যকর।

কিভাবে সহজে কারেন্ট বিল বের করবেন

কিভাবে সহজে কারেন্ট বিল বের করতে হয় কারেন্ট বিল সহজে বের করার জন্য আপনাকে কিছু সাধারণত তথ্য এবং হিসাব চান করতে হবে তেমন কিছু হিসাব না জানলেও চলবে যথেষ্ট নিশ্চিত ভাবে ধাপে বুঝিয়ে দেওয়া হল কিভাবে আপনি মিটার থেকে কারেন্ট বিল বের করবেন এবং কত ইউনিটে কত টাকা সব তথ্য খুঁজে পাবেন সঠিক নিয়মে বিল বের করুন।

প্রথমে আপনার বাড়ির বিদ্যুৎ মিটারে বর্তমান রিডিং দেখে নিন তা না হলে বুঝতে পারবেন না আপনার মিটারে কত ইউনিট যোগ হয়েছে এছাড়া আগের মাসের বিল থেকে আগের রিডিং টাও দেখেনি কিরকম বিল ছিল আগের মাসে তা না হলে তো হয়েছে আপনার বিদ্যুৎ বিল হিসাব করতে অনেকটাই সুবিধা মনে হবে সেই নিয়মে হিসাব করে আপনার ইউনিট এড করা হবে।

বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সাপ্লাইয়ের নির্ধারণ করা হয় বেশ কিছু পদ্ধতিতে বিদ্যুৎ সঞ্চয় করে সারা দেশে বিদ্যুতের অতলব্ধ ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে ইউনিট পরিমাণ হিসাবে আপনি যদি বিল হিসাব করতে চান তাহলে আপনার সঠিক নিয়মে বিল দেওয়া হবে যদি কোন জালিয়াতি বা অন্যান্য কোন চুরি ভার নি নির্দিষ্ট ভাবে বিল হিসাব করে তারপরে ইউনিট যোগ দিয়ে ভাগ করবেন।

আপনার যদি অতিরিক্ত বিল আসে বা মিটারে অতিরিক্ত ইউনিট আসে তাহলে আপনি সেটা কিভাবে সমাধান করবেন এবং আপনার সঠিকভাবে ইউনিটটা আপনি কি দিয়ে চেক করবেন তা না হলে আপনি কি করে বুঝবেন আপনার ইউনিট খেয়ে মেরে দিচ্ছে এটি আপনাকে নির্দিষ্ট ভাবে জানতে হবে আপনার ইউনিট অতিরিক্ত উঠছে কি ইউনিট অতিরিক্ত ভাবে উঠায়ে দেওয়া হচ্ছে।

প্রিপেইড মিটারের বিল কিভাবে কাজ করে

প্রিপেইড মিটারের বিল কিভাবে কাজ করে প্রিপেইড মিটার হল মূলত একটি ব্যক্তিগতভাবে বসানো মিটার যা সাধারণত বাসা বাড়ি ফ্ল্যাট বা দোকানের ভাড়াটিয়াদের বিদ্যুৎ খরচ আলাদাভাবে পরিমাপ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি মূলত বিদ্যুৎ সংযোগ থেকে বিদ্যুৎ নিয়ে ব্যবহারকারীদের মধ্যে বিল ভাগ করার ব্যবস্থা করে এখন চলুন বিস্তারিত প্রিপেইড মিটারের বিল কিভাবে কাজ করে।

প্রিপেইড মিটার হচ্ছে একটি সাবমিটার যেটি মূল্য বিদ্যুৎ মিটারের পরে বসানো হয় এটি শুধুমাত্র নির্দিষ্ট একজন ব্যবহারকারীর যেমন ভাড়াটিয়া বা সাবলেট বাসিন্দা বিদ্যুৎ ব্যবহার পরিমাপ করে। মূলত মিটারের বিদ্যুৎ সরবরাহকারী কোম্পানি যেমন ইত্যাদি থেকে সরাসরি যুক্ত থাকে মূল্য দিল আসে এই মিটার অনুযায়ী এবং পুরো বিল বাড়ির মালিক বা মূল্য সংযোগ ধারীকে দিতে হয়।

প্রিপেইড মিটারে যে ইউনিট ব্যবহার দেখায় সেটি মূল্য তো মিটারের ইউনিট রেট অনুযায়ী হিসাব করা হয় অনেক সময় বাড়িওয়ালারা সার্ভিস চার্জ মেইন্টেইনার বা মিটারের খরচ যুক্ত করে থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি হয়তো নির্ধারিত ইউনিটের বাইরে অতিরিক্ত কিছু পরিমাণ গুনতে পারেন। বাড়িওয়ালা বা দায়িত প্রাপ্ত ব্যাক্তি সাধারণত প্রতিমাসের নির্দিষ্ট তারিখে মিটারের রিডিং ন্যায় এবং আগে।

 মাসের রিডিং থেকে বর্তমান রিডিং বাদ দিয়ে ইউনিট নির্ধারণ করে। তারপর প্রতিমাস ইউনিটের রেট অনুযায়ী বিল তৈরি করা সরকারি বিদ্যুৎ কোম্পানি গুলোর অনুমোদন ব্যতীত কেউ প্রিপেইড মিটার বসাতে পারে না এবং বিদ্যুৎ বিক্রি করা আইন ভনিত অপরাধ। তবে যদি এটি শুধুমাত্র ব্যবহারের ভিত্তিতে বন্টন হয়। বাণিজ্যিক নয় তাহলে অনেক ক্ষেত্রে এটি মেনে নেওয়া হয়।

অনেক সময় দেখা যায় বাড়িওয়ালারা অতিরিক্ত রেট রাখে বা মন গড়া বিল করে এমন পরিস্থিতিতে স্থানীয় বিদ্যুৎ অফিস বা ভোক্তা অধিকার সংস্থা অভিযোগ করা যেতে পারে। প্রয়োজনে আপনি একটা calectre ব্যবহার করে বিদ্যুৎ বিল হিসাব নিকাশ করতে পারবে ইউনিট নিয়ম অনুযায়ী বিল কাটে হিসাব করে বাড়িওয়ালাকে দিতে পারবেন।

কিভাবে নতুন নিয়মে মিটারের আবেদন করবেন

কিভাবে নতুন নিয়মে মিটারের আবেদন করতে হবে তা নিয়ে বিস্তারিত সম্পর্কে জেনে রাখুন নতুন নিয়মে নতুন নিয়ম অনুযায়ী মিটার লাগানোর জন্য আবেদন করার প্রতিজ্ঞাটি এখন অনেকটাই সহজ এবং অনলাইনের ভিত্তি হতে আবেদন করতে পারবেন। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিদ্যুৎ বিতরণ সমস্ত আছে যেমন কিছু কিছু জায়গাতে আপনি খুব সহজে অনলাইনে আবেদন করে মিটার স নিতে পারবেন।

সংস্থান টেকনিশিয়ানরা আপনার ঠিকানা পরিদর্শনের আসবে সব ঠিক থাকলে তারা অনুমোদন দিবে এবং আপনার মিটার লাগানোর কথা যে ঠিকঠাক করে আপনাকে কারণে সঠিক নিয়মে দিয়ে যাবে পরিদর্শন ও অনুমোদনের পরে কিছু দিনের মধ্যে তারা আপনার সঙ্গে মিটার বসিয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদান করবে।

নতুন সংযোগের জন্য কিছু নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি নিবে লাগানোর খরচা মিটার চার্জ নিরাপত্তা জামানো ইত্যাদি নির্ধারিত রয়েছে আপনি অনলাইন বা নির্ধারিত ব্যাংক দিতে পারেন। কেননা অনলাইনের মাধ্যমে সম্পূর্ণ সম্ভাবনা অনলাইনে আপনাকে নিশ্চিতভাবে তথ্য প্রদান করতে হবে আপনার কাছে এসে যেন নির্দিষ্ট জায়গায় পৌঁছাতে পারে এবং কোন সমস্যা হয়।

আপনি যদি নতুন নিয়মে কোন মিটার সঞ্চালন করতে চান তাহলে সেটি আপনি অফিসে গিয়ে কথা বলতে পারেন এবং আপনার মোবাইল ফোন apps এর মাধ্যমে আপনি আবেদন করতে পারবেন কোন সমস্যা নাই যে কোন নির্দিষ্ট সময়ে তারা আসে আপনাদের নির্দিষ্ট কাজটি সেরে দিয়ে সম্পন্ন করে তারা যাবে অনলাইন অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে মেসেজ দিলি তারা আপনাকে রিপ্লাই দিবে।

ভবিষ্যতে বিদ্যুৎ বিল কেমন হতে পারে

ভবিষ্যতে বিদ্যুৎ বিল কেমন হতে পারে সেটা অনেক বিষয়ের উপর নির্ভর করে প্রাকৃতিক গ্যাস কয়লা বাতিল এইসব জ্বালানির দাম বাড়লে বিদ্যুৎ উপাদান খরচ বাড়বে ফলে গ্রাহকদের বিল ও বাড়তে পারে। তবে মোবাইল নো যজ্ঞ জ্বালানি ব্যবহারে বয় কমার সম্ভাবনা রয়েছে। সোলার ও ওয়েট পাওয়ার এর মত নবান্ন যোগ্য উৎস বেশি ব্যবহৃত হলে রিকভারি পদ্ধতি যেগুলো দিয়ে আপনি নির্দিষ্ট ভাবে কারণ তৈরি করতে পারবেন এখানেই তো ভাবি ব্যবহারের প্রতি নির্দিষ্ট ব্যবহার করুন বিল কম আসবে।

 প্রাথমিকভাবে বয় কিছু টা বাড়লে ও দীর্ঘ মিয়াদে তা বিদ্যুৎ বিল কমাতে পারে সরকার যদি বিদ্যুৎ খাতে ভক্ত কি বাড়াই বা তারিফ রেট পরিবর্তন করে তাহলে বিল কমাতেও পারে আবার পাড়াতেও পারে। ভবিষ্যতে স্মার্ট মিটার ব্যবহারের ফলে আপনি কোন সময় বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করছেন তা বোঝা যাবে ফলে পিক আওয়ার এ বেশি বিল অফ পিক এ কম বিল হতে পারে।

চাহিদা যদি দূরত্ব বাড়ে কিন্তু সরবরাহ বাড়ে না তাহলে দামের উপর চাপ পড়ে এবং বিল বাড়তে পারে নতুন বিদ্যুৎ সঞ্চায়ী যন্ত্রপাতি ব্যবহার বাড়লে আপনার খরচ কমে যাবে ফলে বিদ্যুৎ বিলো কমে হবে জলবায়ু পরিবর্তন আসলে কয়লা ব্যক্তির বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ হতে পারে এবং নবান্ন উৎসে রূপান্তরের খরচ বাড়তে পারে। বিশেষ কিছু পদ্ধতিতে অবলম্বন করা রয়েছে।

আমাদের দৈনিক দিন জীবনের এক অবিচ্ছেদ অংশ হলো বিদ্যুৎ ঘরের আলো থেকে শুরু করে রান্না ঠাণ্ডা ও গরম বাতাস টিভি দেখা বা মোবাইল চার্জ দেওয়া সবকিছুই নির্ভর করে বিদ্যুতের ওপর তাই বিদ্যুৎ বিল কেমন হবে ভবিষ্যতে তা আমাদের সবার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণএই প্রশ্নটি সবার ভাবা উচিত কেননা বিদ্যুৎ বিল সময়তে আরো দীর্ঘমেয়াদি অনেকটাই বাড়তে পারে।

বর্তমানে মানুষের ঘরে যে পরিমাণ ইলেকট্রনিক যন্ত্র রয়েছে ভবিষ্যতে তার পরিমাণ আরো বাড়তে পারে যেমন স্মার্টফোন টিভি স্মার্টারেটর। ইলেকট্রনিক গাড়ি ইত্যাদি এগুলো সবই বিদ্যুৎ চালিত ফলে বিদ্যুৎব্যবহারে পরিমাণ ও বাড়বে যদি আপনি বিদ্যুৎ সঞ্চয় যন্ত্র ব্যবহার না করেন তবে আপনার মাসিক বিল অনেক বেশি হতে পারে এখন প্রতিনিধি বিদ্যুৎ বিল অনেকটাই রিসিভার।

শেষ কথা কারেন্ট বিল বের করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

তাহলে আমরা আজকে নির্দিষ্ট ভাবে সবকিছু জানতে পারলাম কিভাবে কারেন্ট বিল কি করতে হয় কিভাবে কারণ বিল দিতে হয় এবং কিভাবে কারেন্ট বিল এর আবেদন করতে হয় বাড়তি সময় ধরে আমাদেরকে আর কখনো কিছু বা কোন কিছুতে ঠকতে হবে না কেননা আমরা আগে থেকেই সবকিছু জেনে গেছি এজন্য নিজের থেকে সবকিছু জানারটা দেখা গেছে অনেকটাই গুরুত্বপূর্ণ।

 আবেদন করতে চান করবে নিয়ম মেনে আবেদন করবে কোন টাকা-পয়সা বা কোন কিছুই সরকারিভাবে আপনি আবেদন করতে পারেন কিছু সরকারি বিদ্যুৎ নির্দিষ্ট ভাবে যদি আপনি আবেদন করতে চান তাহলে অনলাইনের মাধ্যমে এটি ঘরে বসে যে যে অবলম্বন গুলো দেখিয়ে দিয়েছি সেই সেই ভাবে কাজগুলো করলে আপনি নিশ্চয়ই তারা পাবেন আর কোন সমস্যা হবে না।

আমাদের আজকের এই পোস্টটা যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে কষ্ট অবশ্যই ভিজিট করে রাখুন আর পরবর্তীতে আমাদের ভালো এবং পোস্টগুলো দেখার জন্য আমাদের পেজে মেসেজ দিন এবং যদি আশা করা যায় এই পোস্টটি দেখে আপনার কোন কাজে আসছে বা কোন কাজে হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই পেজটিকে ফলো দিয়ে রাখুন এবং মন্তব্য করতে পারবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বেসিক ইনফোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url